এটা আমার--(01575-076534) হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বার। তবে, তার আগে আইডির প্রথমে একটি পিন-পোস্ট আছে৷ সেটা মনোযোগ দিয়ে পড়ে মেসেজ করবেন। তবে অনুমতি ছাড়া কল করলে ব্লক দেবো
এই পিন-পোস্টের লেখাটি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে না পড়ে কেউ আমাকে মেসেজ করবেন না প্লিজ🙏🙏🙏-------------------------
আমার পরিচয় দিচ্ছি ----আমার পুরো নাম : আনিকা জাহান উপমা। ঠিকানা:----(বনশ্রী,রামপুরা, ঢাকা)--- বর্তমানে আমি কুষ্টিয়া জেলার একটা গ্রামে আছি---আমার বয়স: ২২ বছর৷
আমার পরিচয়----আমি আনিকা জাহান উপমা। ঠিকানা:বনশ্রী, ঢাকা৷ বর্তমানে কুষ্টিয়া জেলার একটা গ্রামে আছি৷ বয়স: ২২+, এসএসসি: ২০১৭, এইচএসসি: ২০১৯, অনার্স :২০২৩--( প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি) ---,এই কারনে সেশনজটে না আটকিয়ে তারাতাড়ি অনার্স শেষ হয়েছে৷ আমার একটি জন্মগত সমস্যা আছে৷ হয়তো
আমি শরীর লোভী পুরুষ কখনোই চাইনি৷ শারিরীক চাহিদা সবারই আছে তাই বলে শরীরকে ভালোবাসবে কিন্তু মনকে ভালোবাসবে না৷ এমন পুরুষ যেন কারও জীবনে না আসে৷ একটা মনে রাখবেন,যদি শরীরের ভালোবাসায় প্রকৃত ভালোবাসা হতো তাহলে পতিতারা সব থেকে ভালো প্রেমিকা৷ আমাদের মতো সত্যিকারের ভালোবাসার পাগল
একটা বয়সের পরে আপনার একটা বন্ধুর দরকার হয়,
যাকে সারাদিনের কথা বলা যায়,
না প্রেমিক নয়,ভালো বাসাও নয়,
শুধু বন্ধু, যে সময় নিয়ে আপনার অপ্রয়োজনীয় বকবক চুপ করে শুনবে। যার মনে আপনার জন্য অনেক গুরুত্ব থাকবে,থাকবে সময় আর আপনার মূল্য।
রোমান্টিক কথা বলার জন্য তো ভার্চুয়াল
চেনা নেই জানা নেই, ছবি দিন, নাম্বার দিন, এইরকম ছবি চাওয়া পাবলিক যারা আমার আইডিতে আছেন দয়াকরে আনফ্রেন্ড হয়ে যান। আমি রাস্তার মেয়ে নই যে ছবি চাইলেই, ভিডিও কল দিলে কথা বলবো। ছবি দেবো। আপনাদের মানসিকতার লোকের সাথে কথা বলবেন দয়াকরে -----আমার ছবি আইডিতে দেয়া আছে নতুন করে দেয়ার
আমি জানি না, কেয়ারিং বেশি পেলে কেউ রাগ করে কি না, তবে আমার মনে হয় সে বেশি ভাগ্যবান যে তার ভালোবাসার মানুষের থেকে সবসময় কেয়ারিং পায়৷ গতকাল আমার এক বান্ধবী কল করে জিজ্ঞেস করছে তোর হার্টের সমস্যা, মাইগ্রেনের সমস্যা, অ্যাজমার সমস্যা এখন কেমন? আমি বললাম ভাগ্যিস তুই বললি নয়তো
অনেকেই প্রথম আলাপে মেসেজ করেই ছবি চান, আর আমিও আলহামদুলিল্লাহ সাথে সাথে ব্লক দিই৷ তবে আমার একটি প্রশ্ন প্রফাইলে পিক তো আছেই এর উপর আবার ছবি চাওয়ার প্রয়োজন কি বুঝি না--আমি তো আজ পর্যন্ত কারও কাছে ছবি চাইনি৷ আরেকটি কথা, একজন আমাকে কিছুদিন আগে বিয়ের প্রপোজাল দেয়, এবং সে বলে
আমার ভাবি একটি কথা বলেছিল, তিনি বলেছিলেন সন্তান জন্ম দেয়া আর বড়ো করার মধ্যে অনেক পার্থক্য, তাই তোমার বাচ্চাটাকে এতিম খানায় দিয়ে দাও, কারন যে বাচ্চার বাবা একজন জু*য়ারী, বা*টপার, প্র*তারক, নে*শাখোর তার সন্তানকে বড়ো করার কোনো মানেই নেই৷ আমি বলেছিলাম বাবা যেই হোক আমি তো মা, আর
আমার দুঃখের কথা অনেকেই কম বেশি জানেন--অনেকেই ব্যক্তিগতভাবে মেসেজ করে জেনেছেন৷ জানানোর কারও কাছে মনে হয়েছে গল্প, কারও কাছে মনে হয়েছে দীর্ঘ কোনো উপন্যাস। আবার কারও কাছে সত্যি মনে হয়েছে। আসলে এটাই বাস্তব --অন্যের কষ্ট কখনো নিজের মনে হবে না৷ মনে হবে এ যেন কোনো গল্পের বই এর পাতা,
গতকাল রাতে আমার এক বান্ধবীর সাথে কথা হচ্ছিল, সে না কি তার বয়ফ্রেন্ডকে কোনো এক কারনে ১ ঘন্টার জন্য ব্লক দিয়েছিল, এই এক ঘন্টায় তার বয়ফ্রেন্ড না কি ৫ টার মতো নতুন ফেসবুক খুলেছে, তিনটা হোয়াটসঅ্যাপ খুলেছে অভিমান ভাঙানোর জন্য , তখন একটা কথা মনে হলো আমারও এক সময় সম্পর্ক ছিল, আমি